Skip to main content

Fugitive from Existence

Salman is a boy of a middle class peasant family in the village but he has no anger or resentment. Because he lives in Dhaka like ten other middle class boys. There is no shortage of middle class like him in Dhaka city. After coming to Dhaka, the number of elite friends has also increased. His funniest thing is that he can adapt to any environment, so he thinks that human beings are adaptable creatures. They can be adapted to any environment if they try.


Salman came to Dhaka to study Intermediate after finishing secondary school from a village school. Ahead of his intermediate exams, he used to do tuition for family difficulties. But the test was ahead so he dropped tuition. Lots of reading pressure on the other hand money is running out of his meal. Salman falls in great danger. He called his father and asked for money. The father has assured that he will have to go through the examination for two months with three thousand taka and then he will not have any problem. Selling the crop will get him admitted to an admission coaching center. He also struggled a little like his father, but he managed to eat two meals a day for three months instead of three.

 

Salman is going to the village after the exam. After a few days at home, he will come back to Dhaka and will be admitted in admission coaching with his classmates. He came home and saw that the rice harvesting season was going on. He has been cultivating paddy with his father since his school days. Only the pressure of study has not helped his father's work for the last two years.

 

Suddenly, the price of paddy has come down. This time the yield production is more than the demand. Salman’s father is in a lot of tension. How will the family run if they don't get fair price of paddy, how will they admit his son in coaching? Salman's father wishes to educate him in higher education. But this man-made reason seems to be shattering the dreams of their family and countless peasant families like them.

 

Since then, Salman has not been admitted to coaching or returned to Dhaka. The dream remained a dream. He gave up hope of his goal and became frustrated. And for a while, he gave up on life.  


If you don't have patience, you can't reach your goal. - Ezaz Ahmed


Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

জীবন একটি যাত্রা

একটা ট্রেন কল্পনা করুন। আপনি উঠেছেন আপনার আসন নিয়ে, ট্রেন চলছে। মাঝপথে নানা যাত্রী ওঠে, কেউ হাসিমুখে কথা বলে, কেউ আবার আপনাকে কষ্ট দেয়। কেউ হয়তো দু-একটা স্টেশন পর নেমে যায়, কেউবা অনেকটা পথ আপনার সঙ্গী হয়। আমাদের জীবনও অনেকটা সেই ট্রেন ভ্রমণের মতো। আমরা ঠিক করতে পারি না কে আমাদের জীবনে আসবে আর কে যাবে। কিন্তু যাকেই পাই, সে-ই আমাদের জীবনের পথে রেখে যায় ছাপ। গৌতম বুদ্ধ বলেছেন— “প্রত্যেক মানুষই তোমাকে কিছু না কিছু শেখাতে আসে, কেউ শেখায় কীভাবে করতে হবে, আর কেউ শেখায় কীভাবে করতে হবে না।” এই জীবনের যাত্রায় আপনি যেমন মধুর মানুষের দেখা পাবেন, তেমনি পাবেন কিছু কষ্টদায়ক সম্পর্কের অভিজ্ঞতাও। ভালো মানুষ আপনাকে আনন্দ দেবে, উৎসাহিত করবে, আর খারাপ মানুষ আপনাকে ধৈর্য শেখাবে, আত্মনির্ভরশীল হতে সাহায্য করবে। সক্রেটিস একবার বলেছিলেন— “কৃতজ্ঞতা শুধু সর্বশ্রেষ্ঠ গুণই নয়, বরং অন্য সব গুণের জন্মদাত্রী।” তাই আমাদের শিখতে হবে কৃতজ্ঞ হতে। কারণ প্রতিটি সম্পর্ক, প্রতিটি মানুষই আমাদের যাত্রার শিক্ষক। কেউ ভালোবাসার পাঠ দেয়, কেউ সহনশীলতার, আবার কেউ শেখায় আত্মসম্মান ধরে রাখতে। একজন জ্ঞানী লোক একবার বলেছিলেন, “জীবনের য...
1 comment
Read more

Farmer and Intern Student

The feeling of thirst is increased by drying the throat in the hot summer sun. So, I stopped my bike and sat for a while in the shade of the tent under the banyan tree. I drank water from a tea stall to quench my thirst. Now feelings of peace in the body. The area where I now sit in Tong's stall is the area where I did attachment training(Internship) last year. Upazila Agriculture Office sent me to this area for attachment training. So the rural path of the area is well acquainted with two or four people. A farmer had just harvested the paddy plant and was sitting on the bench next to me, sitting with his head down. I was scared and looked at him. After a while he raised his head and drank some water and asked the shopkeeper to give him a cup of tea. As soon as I finished talking to the shopkeeper, half of his gaze came towards me. The farmer is staring at me now. I was also quite surprised. Why would anyone look at me like this! Thinking about it, the man threw a question at me, ...
Post a Comment
Read more

কাকরোল, টমেটো ও শসা থেকে বিষের অবশিষ্টাংশ কীভাবে দূর করবেন

  কাকরোল, টমেটো ও শসা থেকে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ দূরীকরণ সবজি মানুষের দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। দূর্ভাগ্যবশতঃ সবজি ফসল প্রায়ই পোকামাকড় ও রোগজীবানু দ্বারা আক্রান্ত হয় যা সবজির উৎপাদন ও মান নিয়ন্ত্রনে ব্যপক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। সবজির উৎপাদন বৃদ্ধি ও ক্ষতি নিয়ন্ত্রনের জন্য রাসায়নিক কীটনাশক ব্যাপকভাবে ব্যবহার হচ্ছে যার অবশিষ্টাংশ ভোক্তার স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এই ক্ষতির পরিমান কমিয়ে আনার জন্য সবজি থেকে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ অপসারন করা জরুরী। বিভিন্ন প্রক্রিয়াজাতকরন কৌশল বা পদ্ধতি ব্যবহার করে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ কিছুটা হলেও অপসারন করা যায়। কাকরোল, টমেটো ও শসা থেকে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ অপসাণ তথা দূরীকরন রান্নাঘরে সহজলভ্য কিছু উপাদান যেমন খাবার লবন ও ভিনেগার দ্বারা সহজেই করা যেতে পারে। তাছাড়া, খোসা ছাড়ানোর মাধ্যমে শসা হতে অর্গানোফসফরাস কীটনাশকের যথা- ডাইমেথয়েড, ক্লোরপাইরিফস, কুইনালফস, ডায়াজিনন, ম্যালাথিয়ন এবং ফেনিট্রোথিয়নের অবশিষ্টাংশ অপসারন করা যায় যা নিম্নে আলোচনা করা হলো। খাবার লবন + খোসা ছাড়ানো  বাজার থেকে কিনে আনা শসা পরিস্কার পানি দিয়ে ...
Post a Comment
Read more